Ad Code

Responsive Advertisement

বড় ঘোষণা রাজ্যের : স্বাস্থ্য সাথী - আঁধার কার্ড না থাকলেও করা যাবে 'লক্ষ্মীর ভান্ডারের' আবেদন



এবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করলেন স্বাস্থ্য সাথী ও আঁধার কার্ড না থাকলেও লক্ষ্মীর ভান্ডারের জন্য আবেদন করা যাবে, আসলে মুখ্যমন্ত্রী চান তার রাজ্যের মা ও বোনেরা আরো বেশি বেশি করে এই প্রকল্পের সুবিধা যাতে পেতে পারেন। আসুন জেনে নিই এই প্রকল্পের কি কি সুবিধা - 


লক্ষ্মী ভান্ডার স্কিম-এর সুবিধা :-


১. এই স্কিমের প্রধান লক্ষ্য হল ১.৬ কোটি দরিদ্র পরিবারকে সাধারণ এবং এসসি এসটি শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত করা।
 
২. লক্ষ্মী ভাণ্ডার প্রকল্প যোজনার সাহায্যে তফসিলি জাতি এবং তফসিলি উপজাতি পরিবারগুলি পাবে প্রতি মাসে ১০০০
 টাকা অর্থাৎ বার্ষিক  ১২০০০ টাকা পাবে।


৩.
স্কিমের সাহায্যে সুবিধাভোগীর মাসিক ব্যয়ের প্রায় ১০% থেকে ২০% টাকা।


৪.
স্কিমের মোট বাজেট ৫৪.৭
 কোটি টাকা।


৫.
যেসব মহিলা সাধারণ শ্রেণীর অন্তর্গত তারা ১ লা সেপ্টেম্বর থেকে মাসিক ৫০০ টাকা করে পাবেন।


লক্ষ্মী ভাণ্ডার স্কিম এর জন্য কি কি যোগ্যতা লাগবে -


১. ২৫  থেকে ৬৫ বছর বয়সী সকল মহিলা এই প্রকল্পের সুবিধা পাওয়ার যোগ্য।

২. তফসিলি জাতি এবং তপশিলি উপজাতি পরিবারগুলি এই প্রকল্পের আওতায় প্রতি মাসে ১০০০ টাকা করে পাবে।

৩. রাজ্যগুলিতে নৈমিত্তিক কর্মী প্রকল্প থেকে সুবিধা পাওয়ার যোগ্য।

৪.
পশ্চিমবঙ্গ সরকার শুধুমাত্র মহিলাদের জন্য এই স্কিম ঘোষণা করেছে।


৫.
পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের অন্তর্গত আবেদনকারী এই প্রকল্পের সুবিধা পাওয়ার যোগ্য।


বর্তমানে কি কি কাগজ পত্র লাগবে -


১. আধার কার্ড (না হলেও চলবে)। 
২. এস সি / এস টি কার্ড থাকলে তার জেরক্স কপি। 
৩. রেশন কার্ড তার জেরক্স কপি। 
৪. আবাসিক সার্টিফিকেট। 
৫. বয়স প্রমাণ । 
৬. ব্যাংক অ্যাকাউন্টের বিস্তারিত । 
৭. পাসপোর্ট সাইজের ছবি । 
৮. ইমেইল আইডি (না হলেও চলবে)।
৯. মোবাইল নম্বর । 
১০. স্বাস্থ্য সাথী কার্ড (না হলেও চলবে)। 



বর্তমানে অনেকেই এই প্রকল্পের সুবিধা পেতে শুরু করেছে, গোবরডাঙ্গা পৌরসভার অন্তর্গত ১৭ টি ওয়ার্ডের মধ্যে  প্রায় সকল ওয়ার্ডের মা ও বোনেরা এই সুবিধা পাবার পর খুবই খুশি।তারা টাকা ব্যাংকে পাবার পর যথারীতি '
লক্ষ্মীর ভান্ডার উৎসব' শুরু করে দিয়েছে, সেটা বিভিন্ন ব্যাঙ্ক গুলিতে টাকা তোলার লাইন দেখে বোঝা গেছে। 

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ